কী বোর্ড পরিচিতি - কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার

কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আমরা অনেকেই কীবোর্ড সম্পর্কে জানি কিন্তু কী বোর্ড পরিচিতি জানিনা। বিশেষ করে তাদের উদ্দেশ্যে আজকের এই পোস্ট তৈরি করা। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

কনটেন্ট সূচিপত্রঃ কী বোর্ড পরিচিতি - কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার

কী বোর্ড পরিচিতি - কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহারঃ ভূমিকা

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের এই আর্টিকেল পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই বিজয় কী বোর্ড পরিচিতি, বাংলা কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তাইতো তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এখানে আপনি কম্পিউটার কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে জানতে পারবেন। আমাদের মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

কী বোর্ড পরিচিতি - কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার

কীবোর্ড হল একটি ইনপুট ডিভাইস। আশা করি আপনারা যারা কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ ব্যাবহার করেন তারা কীবোর্ড সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখেন। কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য কীবোর্ড একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস। যার সাহায্যে কম্পিউটারের খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সম্পন্ন করা হয়। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে আলোচনা করব।

কীবোর্ড হল একটি ইনপুট ডিভাইস যেখানে মূলত বিভিন্ন ধরনের বাটন সংযুক্ত থাকে। কীবোর্ড যেসব বাটন যুক্ত থাকে সেগুলো হল ইলেকট্রনিক্স সুইচ। আমরা যখন কী-বোর্ডে আমাদের আঙ্গুল দিয়ে বাটনগুলোর ওপর চাপ দেই তখন সেগুলো কম্পিউটার স্ক্রিনে দেখা যায়। বর্তমান সময়ে যত দিন পার হচ্ছে তো নতুন নতুন প্রযুক্তির কীবোর্ড তৈরি হচ্ছে।

কিন্তু যতোই প্রযুক্তি আবিষ্কার হোক না কেন কীবোর্ড এর পরিচিতি আগের তুলনায় একটুও কমে নাই। কারণ কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ডিভাইস। কম্পিউটার ব্যবহার করা কল্পনা করা যায় না। কীবোর্ড আপনার নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে থাকে। আমাদের প্রতিদিন বিভিন্ন জিনিস লেখালেখির কাজে কীবোর্ড প্রয়োজন হয়।

কীবোর্ড এর ব্যবহারঃ

১। কীবোর্ড হল একটি ইনপুট ডিভাইস। কোন ইনপুট সিগন্যালকে কম্পিউটার ভেতরে প্রবেশ করানোর জন্য কীবোর্ড ব্যবহার করা হয়।

২। কম্পিউটারে লেখালেখি করার জন্য কি ব্যবহার করা হয়। কীবোর্ড ছাড়া কম্পিউটারে কোন ধরনের কিছু লেখালেখি করা সম্ভব নয়।

বিজয় কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার - বাংলা কী বোর্ড পরিচিতি

প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলের এখন আমরা বিজয় কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনারা যারা বিজয় কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তারা অবশ্য সম্পূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে নেবেন। আশা করি আজকের এয়ারটেল থেকে আপনি বাংলা কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তো চলুন বিজয় কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার এর সাথে বাংলা কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

বর্তমানে আমাদের বাংলা ভাষা শুধু খাতা-কলমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। বাংলা ভাষা বর্তমানে গুগল ইন্টারনেট এবং কম্পিউটারের প্রধান ভাষা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হয়ে গিয়েছে। কারণ বর্তমান সময়ে সবকিছু কম্পিউটারের সাহায্য করতে হয় তাই বিভিন্ন জিনিস লেখালেখির কাজ আমরা কম্পিউটারের সাহায্যে করে থাকি।

যে লেখালেখির কাজগুলো করতে আমাদের বাংলা টাইপ করতে হয়। তখন বাংলা টাইপিং করার জন্য অনেকেই বিজয় কীবোর্ড ব্যবহার করে থাকে। আজকের এই গেলে আমরা বিজয় কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এর জন্য আপনাকে প্রথমে বিজয় কীবোর্ড ইন্সটল করে নিতে হবে। এরপর এটিকে ব্যবহার করার জন্য সেট করে নিতে হবে।

এরপরে বাংলা লেখালেখি করার জন্য বাংলা ফন্ট সেট করতে হবে এবং বাংলা লেখার সফটওয়্যার চালু করতে হবে। তারপরে আপনি কম্পিউটারে বাংলা লেখা লেখি কাজ শুরু করতে পারবেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড শীটের সাথে একটি বাংলা কীবোর্ড লেআউট প্রতিটি বর্ণমালা প্রদান করা হয়েছে যেখানে কোন বোতাম করে রয়েছে সেগুলো বিস্তারিত জানানো হয়েছে।

কম্পিউটার কী বোর্ড পরিচিতি

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা কম্পিউটার কী বোর্ড পরিচিতি সম্পর্কে অবগত রয়েছে। কারণ কম্পিউটারে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি ডিভাইস হলো কীবোর্ড। কীবোর্ড ৮৪ থেকে শুরু করে ১০১ টি পর্যন্ত কী থাকতে পারে। আবার কোন কোন কীবোর্ড ১০৪ টি কি থাকে। আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি কীবোর্ড এর বাটন গুলো কে ৫ ভাগে ভাগ করা হয় সেগুলো হলোঃ

  • ফাংশন কী
  • অ্যালফাবেটিক কী
  • নিউমেরিক কী
  • অ্যারো কী
  • বিশেষ কী

ফাংশন কী - কীবোর্ড এর সবার উপরের দিকে বাম পাশে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে কী গুলো থাকে সেগুলো কে ফাংশন কী বলা হয়।

আলফাবেটিক কী - কীবোর্ড এর যে অংশ ইংরেজি ২৬ টি বর্ণমালা দিয়ে সাজানো হয়েছে সেটি কি আলফাবেটিক কি বলা হয়।

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের অনলাইনে বিজনেস করা ১৫টি আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নিন

লজিক্যাল কী - কীবোর্ডের ডানদিকে ০-৯ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা রয়েছে সেগুলোকেই নিউমেরিক কী বলা হয় এবং যোগ বিয়োগ গুন ভাগ প্রভূতি কি দিয়ে সম্পাদন করা হয় সেগুলো কে লজিক্যাল কী বলা হয়

অ্যারো কী - কীবোর্ডের ডান দিক থেকে নিচে চারটি কী রয়েছে। যেগুলোর সাহায্যে খুব সহজেই উপরে নিচে ডান এবং বাম লেখাগুলো যাই।

বিশেষ কী - ল্যাপটপের কিছু বিশেষ কি রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে খুব সহজেই বিভিন্ন রকম কাজ সম্পাদন করা যায় যেমন সিফট, কন্ট্রোল, Alt, Enter, Delete ইত্যাদি।

কী বোর্ড পরিচিতি - কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহারঃ উপসংহার

কী বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার, কম্পিউটার কী বোর্ড পরিচিতি, বাংলা কী বোর্ড পরিচিতি, সম্পর্কে আজকেরে আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আশাকরি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনাকে বিষয়গুলো জানাতে পেরে আমরা সত্যিই অনেক আনন্দিত। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।২০৮৭৬

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url