ই-কমার্স বিজনেস প্লান - ই-কমার্স বিজনেস মডেল

প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করব ই-কমার্স বিজনেস প্লান সম্পর্কে। ই-কমার্স বিজনেস এর ক্ষেত্রে প্ল্যান অত্যন্ত জরুরী কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা এই কমার্স বিজনেস করতে চান কিন্তু ই-কমার্স বিজনেস প্লান সম্পর্কে সঠিকভাবে অবগত নন তাদের সুবিধার্থে এই পোস্টে আলোচনা করব ই-কমার্স বিজনেস প্লান সম্পর্কে। এছাড়াও আরো আলোচনা করব ই-কমার্স বিজনেস মডেল এবং ই-কমার্স বিজনেস নাম সম্পর্কে।

তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই,  ই-কমার্স বিজনেস প্লান গুলো, ই-কমার্স বিজনেস মডেল এবং ই-কমার্স বিজনেস নাম কেমন হতে পারে ইত্যাদি সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ই-কমার্স বিজনেস প্লান - ই-কমার্স বিজনেস মডেল

ই-কমার্স বিজনেস কি?

ই-কমার্স কথাটির পূর্ণ অর্থ হলো ইলেকট্রনিক কমার্স। ই-কমার্স বিজনেস এর কথা আমরা অনেকেই শুনেছি চলুন জেনে নেই ই-কমার্স বিজনেস কি?

ই-কমার্স হলো এমন একটি বিজনেস প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি ইলেকট্রনিক সিস্টেম বা অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে আপনার পণ্য বা সেবা কাস্টমার এর কাছে পৌঁছে দিবেন এটিকে মূলত ই-কমার্স বিজনেস বলতে পারি। এখানে উল্লেখ্য যে, ইলেকট্রনিক সিস্টেম বলতে আপনার ব্যবহৃত মোবাইল নেটওয়ার্ক অথবা অন্য কোন কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কে বোঝানো হয়েছে। ই-কমার্স বললেই আমরা অনলাইনে কেনাকাটা কে বুঝি। এই কেনাকাটা অনেক রকমের হতে পারে তবে বিজনেস টু কনজিউমার এই ই-কমার্স টি অধিক পরিচিত। ই-কমার্স বিজনেস এর অন্যতম একটি সুবিধা হল সময় ও ভৌগলিক সীমাবদ্ধতা দূর করে। এর ফলে যে কেউ তার বাসা থেকে পণ্য অর্ডার করে অল্প সময়ে বাসায় পণ্যটি পেয়ে যায় সহজেই। 

ই-কমার্স বিজনেস প্লান

অনলাইন কেনাকাটা বাইরের দেশে অনেক আগেই শুরু হলেও ধীরে ধীরে অনলাইন থেকে কেনাকাটা আমাদের দেশের নিয়মিত হতে শুরু করেছে।ই-কমার্স বিজনেস করার আগে ই-কমার্স বিজনেস প্লান করা জরুরি আগে থেকেই বিজনেস প্ল্যান না করলে ব্যবসা তেমন সফল হয় না।আপনি যে বিজনেস টি করতে চান তা আগামী ১০ বছর পর কোন যায়গায় দেখতে চান সেই পরিকল্পনা আগে থেকেই করা উচিৎ। কেননা পরিকল্পনা মোতাবেক আগানো অনেক সহজ হয়ে যায়। ই-কমার্স বিজনেস শুরু করার আগে যে সমস্ত বিজনেস প্ল্যান করবেন সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলো। 

শুরুতেই প্লেন করুন কি কি করবেনঃ

ই-কমার্স বিজনেস শুরু করার আগে শুরুতেই কিছু ইনিশিয়াল প্ল্যান করা জরুরি। আপনাকে প্রথমেই লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে যে আপনি আজ থেকে ১০ বছর পর আপনার প্রতিষ্ঠানকে কোন জায়গায় দেখতে চান। আপনি যদি লক্ষ্য নির্ধারণ করেন এবং সেই লক্ষ্য অনুযায়ী কাজটি করতে থাকেন একসময় পর সেটি সফল হবেই। অনেকেই আছেন যারা বিজনেস প্ল্যান ছাড়াই শুরু করে দেন পরে আর বিজনেসটি সফলতার দেখা পাই না। ই-কমার্স যেহেতু একটি অনলাইন বিজনেস সেহেতু পূর্ব থেকেই অনেকেই এই বিজনেসে সফলতার সঙ্গে কাজ করছে। আপনাকে পূর্বের ই-কমার্স বিজনেস  গুলো পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং তাদের চেয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা করতে হবে। আপনার কি ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করবেন কেমন টার্গেট ভিত্তিতে কাজ করবেন কিভাবে কাস্টমার হ্যান্ডেল করবেন। কিভাবে মার্কেটিং করে পণ্য বেচাকেনা করবেন এসব বিষয়ে শুরুতেই ইনিশিয়াল প্ল্যান করা জরুরি। ইনিশিয়াল প্ল্যান করা শেষ হলে এরপর আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে আপনি কোন ক্যাটাগরির পণ্য আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইট এ বিক্রি করবেন।  

পণ্য বাছাইঃ

পণ্য বাছাই ই-কমার্স বিজনেস প্লান এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ই-কমার্স বিজনেস শুরু করার আগে পণ্য বাছাই অত্যন্ত জরুরী। ই-কমার্স বিজনেস শুরু করার আগে প্ল্যান করে নিতে হবে কোন পণ্য টির মার্কেটে অনেকে চাহিদা রয়েছে এবং প্রতিযোগিতা তুলনামূলক ভাবে কম। যে পণ্যের ডিমান্ড অত্যাধিক কিন্তু তুলনামূলক প্রতিযোগিতা কম এমন পণ্য আপনি বাছাই করতে পারেন। এতে তুলনামূলক কম পরিশ্রমে সফলতা আসে। শাড়ি, থ্রি-পিস নিয়ে বর্তমানে সবাই অনলাইন বিজনেস শুরু করেছে। আপনার এমন একটি পণ্য বাছাই করতে হবে যেটা সবার থেকে ইউনিক হবে। অনেক মার্কেট প্লেস ঘাঁটাঘাঁটি করলে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন কোন পণ্যটির মার্কেট ভ্যালু অনেক। তার সব সময় প্রোডাক্ট নির্বাচনের সময় সতর্ক থাকতে হবে। মার্কেট ভ্যালু দেখে তবেই পণ্য বাছাই করা উচিৎ। 

ওয়েবসাইট তৈরীঃ

আপনার বিজনেসটিকে অনেক অনেক মানুষের মধ্যে পৌঁছে দিতে ওয়েবসাইট তৈরি জরুরি।আপনার বিজনেস কে দীর্ঘস্থায়ী করতে ওয়েবসাইট থাকার কোন বিকল্প নেই, এটি ব্যবসায় সফলতা পাওয়ার পূর্ব শর্ত। তবে ওয়েবসাইট লাগবে বলেই যে যেমন তেমন একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেললেন আর সফলতা পেয়ে গেলেন বিষয়টা ঠিক এমন হয়। আপনার ই-কমার্স বিজনেস এর ওয়েবসাইট টি অবশ্যই হতে হবে সুন্দর ও সাবলীল। যাতে আপনার কাস্টমার এর জন্য ওয়েবসাইট এ এসে আপনার পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন একই সাথে আপনার আর কি কি পণ্য রয়েছে সেগুলো যেন জানতে পারে সেভাবেই ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হবে। আপনি যদি নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তাহলে ভাল আর যদি না পারেন তাহলে কোন আইটি কোম্পানি থেকে ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে।

অনেক অনেক ওয়েব সাইট আছে যেগুলোতে প্রবেশ করলে দেখা যায় সেই ওয়েবসাইটটি ইউজার ফ্রেন্ডলি না অর্থাৎ যখন কেউ মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তখন এই ওয়েবসাইট এর লেখা  ছোট ছোট দেখায় এবং জুম করে দেখতে হয়। এই বিষয়টি মাথায় রেখে রেস্পন্সিভ ওয়েবসাইট তৈরি করা উচিৎ যাতে একজন কাস্টমার মোবাইল, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ যেকোনো ডিভাইস দিয়ে সহজেই ওয়েবসাইট টি তে প্রবেশ করতে পারে। সুন্দর ও সাবলীল ওয়েবসাইট তৈরি করার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে ওয়েবসাইট টি তে কাস্টমার এর প্রয়োজনীয় বিষয় গুলি যেন সামনে থাকে। কোন তথ্য খুজতে যেন একজন কাস্টমারকে ভোগান্তি পোহাতে না হয়। একজন কাস্টমার যেনো খুব সহজেই ওয়েবসাইট থেকে তার পছন্দসই পণ্য টি অর্ডার করতে পারে সে বিষয় টি ও লক্ষ্য রাখতে হবে।  

আরো পড়ুনঃ ওয়েবসাইট খুলে কিভাবে টাকা আয় করা যায় জেনে নিন।

বিজনেস এর মার্কেটিংঃ

ওয়েবসাইটটি কে শুধু তৈরি করে প্রোডাক্ট এর ছবি দিলে হবে না একইসাথে এটি মার্কেটিং করে অনেক অনেক মানুষকে জানাতে হবে যে আপনি এই পণ্যটি বিক্রি করছেন। ওয়েবসাইট সুন্দর করে তৈরি করার পর তাতে পণ্যগুলো ডিসপ্লে করতে হবে এবং সাথে সাথে আপনাকে মার্কেটিং ও করতে হবে। কারণ আপনার যে একটি ই কমার্স বিজনেস রয়েছে তা সবাইকে জানানোর জন্য মার্কেটিং এর ভূমিকা অপরিসীম। আপনি বিভিন্ন ভাবে আপনার বিজনেস এর মার্কেটিং করতে পারেন। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার বিজনেস এর এডভারটাইজিং দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বিজনেস এর মার্কেটিং করা যায়। এছাড়াও অনেক ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র‍্যাটেজি রয়েছে যার মাধ্যমে বিজনেস এর মার্কেটিং করা যায় এবং খুব সহজে অধিক কাস্টমার পাওয়া যায়। ফেসবুক এডভারটাইজিং, ইউটিউব ভিডিও, ই-মেইল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার বিজনেস এর মার্কেটিং করা যায়।তবে সব চেয়ে ভালো মার্কেটিং হলো সোশ্যাল মিডিয়ায় এডভারটাইজিং এবং আপনার বিজনেস এর ওয়েবসাইট টি কে গুগলে র‍্যাংক করানোর মাধ্যমে আপনার বিজনেস এর বৃদ্ধি ঘটবে। 

একটি ব্র্যান্ড ভ্যালু ক্রিয়েট করাঃ

আপনি যে পণ্যটি বিক্রি করছেন সেটি একজন কাস্টোমার ব্যবহারের পর কেমন ফিডব্যাক দিচ্ছে তা দেখা। একই সাথে পণ্য ডেলিভারির পরে যদি কোন কাস্টমার থেকে কমপ্লেইন হাসে তার সাথে সাথে সমাধান করে দিতে হবে।নিচের কয়েকটি বিষয় নিয়ে আপনাকে সবসময় মনোযোগী হতে হবে product quality, delivery time এবং service। কাস্টমের সন্তুষ্ট থাকলে দেখবেন ধীরে ধীরে ই-কমার্স আপনার ওয়েবসাইটের ব্র্যান্ড ভ্যালু অনেকটাই বেড়ে গেছে।

উপরের আলোচনা থেকে আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ই-কমার্স বিজনেস প্লান এর ধাপ গুলো। উপরিউক্ত  ই-কমার্স বিজনেস প্লান অনুসরণ করে আপনারা যদি কোন ই-কমার্স বিজনেস শুরু করেন তাহলে সফল হবার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যাবে। 

ই-কমার্স বিজনেস মডেল

বর্তমানে ই-কমার্স বিজনেস কনসেপ্ট খুবই প্রচলিত একটি ব্যবসায়িক ধারণা। শুধু একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে ই-কমার্স বিজনেস করবেন এটি আসলে এত সহজ নয়। ব্যবসা শুরুর আগেই  আপনাকে ই-কমার্স বিজনেস মডেল ঠিক করতে হবে। আপনি কোন মডেল অনুসরণ করে ই-কমার্স বিজনেস করবেন সেটি অবশ্যই আগে থেকে ঠিক করতে হবে। প্রত্যেকটি ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য মুনাফা অর্জন। আর সঠিক মুনাফা অর্জন করার জন্য ই-কমার্স বিজনেস মডেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আরো গুছিয়ে বলা যার যে, বিজনেস মডেল একটি ব্যবসার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ের কার্যক্রমের পরিকল্পনা ও গবেষণার লিপিবদ্ধ রুপ। যেমন, মালিকানা, মূলধন, মূল-নীতি, বাজার, পণ্য ও সেবা, বাজারজাতকরণ ও বিপণন কৌশল ইত্যাদি। 

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে বা ফেসবুকে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম জেনে নিন।

শুধু ই-কমার্স বিজনেস মডেল নয় যে কোন ব্যবসার চারটি বিজনেস মডেল রয়েছে। এর মধ্য থেকে যেকোনো একটি বিজনেস মডেল ফলো করে আপনার বিজনেস কে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। চারটি ই-কমার্স বিজনেস মডেল নিচে আলোচনা করা হলো। 

Business-to-Business (B2B):

Business-to-Business কথাটি শুনেই আমরা বুঝতে পারছি একজন ব্যবসায়ী পণ্য উৎপাদন করবে এবং অন্য আরেকজন ব্যবসায়ীর কাছে সেই পণ্য বিক্রি করবে। সহজ ভাবে বলা যাই যে ইকমার্সের বিটুবি মডেল হচ্ছে পাইকারি ব্যবসার মত, যেখানে উৎপাদন ব্যবসায়িরা অন্য ব্যবসায়িদের নিকট পণ্য বিক্রয় করেন। B2B বিজনেস মডেল মূলত বাল্ক অর্ডার পছন্দ করে। কারণ একজন উৎপাদনকারী অনেক পরিমাণে পণ্য উৎপাদন করতে চাই এবং তা বেশি পরিমাণে অন্যকোন ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করতে চায়। B2B ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস মডেলের সবচেয়ে বড় উদাহরণ হল www.alibaba.com

business-to-consumer (B2C):

business-to-consumer এই কথাটি শুনে আমরা বুঝতে পারছি একজন ব্যবসায়ী পণ্য উৎপাদন করবে এবং তা কনজ্যুমার এর কাছে বিক্রি করবে। সহজ কথায় আমরা বলতে পারি, ইকমার্সের বিটুসি মডেল হচ্ছে খুচরা ব্যবসার মত, যেখানে ব্যবসায়িরা সরাসরি ভোক্তার নিকট পণ্য বিক্রয় করেন। B2C ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস মডেলের সবচেয়ে বড় উদাহরণ হল www.amazon.com 

consumer-to-consumer (C2C):

consumer-to-consumer সিটুসি মডেলের ব্যবসার ক্ষেত্রে একজন ভোক্তাকে সরাসরি অন্য ভোক্তার নিকট পণ্য বিক্রয় করতে দেখা যায়। C2C ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস মডেলের অন্যতম একটি উদাহরণ www.ebay.com।

consumer-to-business (C2B):

C2B কে consumer-to-business মডেল বলা হয়, যেখানে একজন ব্যাক্তি তার পণ্য ও সেবার বিবরণ পোষ্ট করেন এবং বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উক্ত পণ্য বা সেবার ক্রয় করে থাকেন। C2B মডেল উদাহরণ হচ্ছে www.monster.com।

এখন আপনি যদি কোন একটি ই-কমার্স বিজনেস শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই উপরের চারটি ই-কমার্স বিজনেস মডেল এর যেকোনো একটি অনুসরণ করে আপনার বিজনেস মডেল তৈরি করতে হবে।

ই-কমার্স বিজনেস নাম

ই-কমার্স বিজনেস করার আগে অবশ্যই আপনার ই-কমার্স বিজনেস কোন ক্যাটাগরির তার উপর ডিপেন্ড করে ই-কমার্স বিজনেস নাম সিলেক্ট করা জরুরি। আপনার ই-কমার্স বিজনেস নাম টি অবশ্যই ইউনিক হতে হবে  তাছাড়া একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা আসলে সম্ভব নয়। তাই আপনাদের সুবিধার্থে নিচে বেশকিছু ই-কমার্স বিজনেস নাম শেয়ার করব আপনাদের সাথে যেন সেগুলো থেকে আপনার পছন্দমত একটি  ই-কমার্স বিজনেস নাম সহজেই আপনি সিলেক্ট করে নিতে পারেন।

  • 360buy
  • Ebuy
  • Virtual Shopper
  • eshop.Com
  • Product World
  • E-Buy
  • Easy Buy
  • Easy Shop
  • Shop Online
  • Click N Buy
  • Buy It Now
  • Better Buy
  • VisionExpress
  • umart

উপরিউক্ত নামগুলো আপনি আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও আপনার পছন্দমত ই-কমার্স বিজনেস নাম খুঁজে পাওয়ার জন্য নিচের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। ওয়েব সাইট টি ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন। 

শেষ কথাঃ | ই-কমার্স বিজনেস প্লান | ই-কমার্স বিজনেস মডেল

প্রিয় পাঠক আমরা এই পোস্টের একদম শেষ দিকে চলে এসেছি। অনেকেই আছেন যারা ই-কমার্স বিজনেস করতে চান কিন্তু ই-কমার্স বিজনেস প্লান নিয়ে সঠিকভাবে অবগত ছিলেন না তাদের সুবিধার্থে এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করেছি ই-কমার্স বিজনেস প্লান এর বেশ কিছু ধাপ যেন আপনারা সহজেই বুঝতে পারেন ইনিশিয়াল পর্যায়ে কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস প্লান করবেন একই সাথে আরও আলোচনা করেছি ই-কমার্স বিজনেস মডেল, ই-কমার্স বিজনেস নাম সম্পর্কে। যেন আপনারা এই একটি পোস্ট পড়ে ই-কমার্স বিজনেস শুরু করার আগে ই-কমার্স বিজনেস সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা পেয়ে যান। 

আরো পড়ুনঃ ১১ উপায়ে আর্টিকেল লিখে আয় করার উপায় জেনে নিন।

পোষ্ট টি আপনার কাছে উপকারী মনে হলে, শেয়ার করুন নিকটস্থ বন্ধু বান্ধবদের সাথে যেন তারা ই-কমার্স বিজনেস প্লান, ই-কমার্স বিজনেস মডেল ইত্যাদি বিষয়গুলো জেনে নিতে পারে খুব সহজেই এবং তাদের ই-কমার্স বিজনেস শুরু করতে পারে। ১৬৮২১

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url