পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা ও পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম - প্রিয় পাঠক বন্ধু, আপনি নিশ্চয়ই পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে গুগলে সার্চ করে আমাদের এই ওয়েবসাইটে এসেছেন। আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের পোস্টে আমরা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, পেয়ারার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে সাজিয়েছি।

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম

তাহলে দেরি না করে জেনে নেয়া যাক, পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা, পেয়ারা খাওয়ার পুষ্টিগুণ, পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম ইত্যাদি সকল তথ্য সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা উপস্থাপনা

পেয়ারা খুব সুস্বাদু একটি ফল। পেয়ারা গায়ের বাহিরের রং সবুজ রঙের হয়ে থাকে এবং ভেতরে সাদা ও লাল রঙের হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় পেয়ারার বাগানের চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। বর্তমানে পেয়ারা বাইরের দেশের রপ্তানি করে প্রচুর টাকা আয় করছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক। কিছু কিছু পেয়ারা জাত আছে ভেতরের অংশ লাল বাইরে অংশ সবুজ। আবার কিছু কিছু পেয়ারা আছে বাইরে সবুজ ভেতরে সাদা রঙের হয়ে থাকে। পেয়ারা খেতে পছন্দ করে না এমন কোন মানুষ পাওয়া যাবে না। পেয়ারা দেখতে যেমন সুন্দর খেতে তেমনি সুস্বাদু। পেয়ারা খাওয়ার পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে আরো জানতে বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।

কাঁচা পেয়ারা খাওয়ার-উপকারিতা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ কাঁচা পেয়ারা অনেক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল। পাকা পেয়ারা তুলনা কাঁচা পেয়ারার পুষ্টিগুন অনেক বেশি থাকে। অনেক বিশেষজ্ঞের মতে আমাদের প্রতিদিন শরীরে পুষ্টির চাহিদা মেটাতে কাঁচা পেয়ারা খেতে পারি। কাঁচা পেয়ারাতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই কার্যকরী। তাই আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে আমরা কাঁচা পেয়ারা খেতে পারি।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ পেয়ারা সাধারণত ফাইবার উপাদান সমৃদ্ধ একটি ফল। আপনারা যারা হজম শক্তি সমস্যায় ভুগছেন। তারা এই কাঁচা পেয়ারা খেতে পারেন। কাঁচা পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এছাড়াও কাঁচা পেয়ারা খেলে আমাদের পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ কাঁচা পেয়ারা খেলে রক্তচাপ সচল রাখতে সাহায্য করে। কাঁচা পেয়ারাতে থাকা পটাশিয়াম রক্তের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও হৃদরোগকে ঝুঁকিতে কমাতে আপনার খাদ্য তালিকায় কাঁচা পেয়ারা ফলটি রাখতে পারেন।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ কাঁচা পেয়ারাতে থাকা ভিটামিন সি, লাইকোপেন, কোয়ারসেটিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। যা আমাদের শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তাই তারা রোগে ভুগছেন তারা ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে এই কাঁচা পেয়ারা ফলটি খেতে পারেন।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ যারা দৃষ্টিহীনতা সমস্যায় ভুগছেন। তারা কাঁচা পেয়ারা ফলটি খেতে পারেন। কাঁচা পেয়ারাতে রয়েছে ভিটামিন এ। যা আমাদের চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই যারা দৃষ্টিহীনতা ও রাতকানা রোগে ভুগছেন তারা এই পেয়ারা ফলটি খেতে পারেন। তাদের জন্য পেয়ারা অনেক উপকারী।

মেটাবলিজম বৃদ্ধি করেঃ কাঁচা পেয়ারায় থাকা ডায়েটারি ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সুস্থ থাকার জন্য এবং শরীরে শক্তি বৃদ্ধির জন্য আমাদের শরীরে মেটাবলিজম উন্নত থাকা উচিত। মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতে আমরা কাঁচা পেয়ারা খেতে পারি।

লাল পেয়ারার-উপকারিতা

একটি লাল পেয়ারাতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল নামক উপাদান যা আমাদের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও পেয়ারাতে রয়েছে ভিটামিন সি যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নতি করতে সাহায্য করে। তাছাড়া যেকোনো ইনফেকশন দূর করতে পেয়ারা খেতে পারেন।

পেয়ারা খেলে কি ওজন বাড়ে-উপকারিতা

পেয়ারা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আমরা প্রতিদিন অন্যান্য খাবারের সাথে পেয়ারা ফলটি খাবার হিসেবে রাখতে পারি। যারা ওজন কমানোর কথা ভাবছেন তাদের জন্য পেয়ারা খুব উপকারী। কারণ এতে রয়েছে ৬৪ ক্যালোরি যা আমাদের খাবার হজম করতে সাহায্য করে।

গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার-উপকারিতা

আপনি যদি একজন মা হয়ে থাকেন এবং আপনার শিশুর মস্তিষ্ক ও স্থায়ুতন্ত্রের বিকাশ সহায়কের কথা ভেবে থাকেন। তাহলে এই পেয়ারা ফলটি আপনি খেতে পারেন। এ পেয়ারা ফলটি আপনার গর্ভাবস্থার অনেক উপকারী কারণ এতে ফলিক এসিড নামক উপাদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় সময় বিশেষজ্ঞরা সাধারণত পাঁকা পেয়ারা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। পাকা পেয়ারা খেলে স্পিনিয়া বিফিডারের মত নিউরাল টিউব ডিফেক্ট প্রতিরোধ করতে বেশ কাজ করে ভূমিকা পালন করে থাকে।

পাকা পেয়ারা খাওয়ার-উপকারিতা

পেয়ারা পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল। এই ফল পাকা অবস্থায় খেলে কম পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। তা এই পেয়ারা ফলটি আমাদের কাঁচা থাকা অবস্থায় খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারীতা রয়েছে।

রাতে পেয়ারা খেলে কি হয়-উপকারিতা

পেয়ারা অনেক সুস্বাদু একটি ফল পিয়ারা খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না।পেয়ারা ফলে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই যাদের ঘুমে সমস্যা মানসিক ও দুশ্চিন্তায় ভুগছেন। তারা রাতে পেয়ারা খেতে পারেন এতে করে আপনার রাতের ঘুম ভালো হবে এবং দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাবেন।

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার -উপকারিতা

যারা দীর্ঘদিন যাবত পাইলস রোগে ভুগছেন তারা এই পেয়ারা ফলটি খেতে পারেন। যেহেতু কোষ্ঠকাঠিন্য পাইলসের প্রধান উপকরণ তাই খালি পেটে পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। পেয়ারা ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও এন্টি অক্সিডেন্ট হয়েছে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তাই সকালে খালি পেটে পেয়ারা খেলে বেশ উপকার পাওয়া যাবে।

প্রতিদিন পেয়ারা খাওয়ার-উপকারিতা

পেয়ারাতে থাকা ভিটামিন সি আমাদের ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। সেই সঙ্গে পেয়ারা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। পেয়ারাতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স পরিমাণ কম থাকেে কিন্তু ফাইবারের মাত্রা বেশি। যারা ডায়াবেটিস রোগে ভুগছেন তাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে আপনি পেয়ারা খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি আপনার ক্ষুধা পেলে খোদা মেটানোর জন্য পেয়ারা খেতে পারেন। এতে করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

পেয়ারা পাতার উপকারিতা

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ যাদের গ্যাস, বদ হজম, পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যায় ভুগছেন। তাদের পেয়ারা পাতার কচি কুশি খাওয়া উচিত। পেয়ারা পাতার মধ্যে রয়েছে আন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা পেটের ভেতরে থাকা ময়লা উপাদানগুলিকে বের করে দেয়। এই পাতার সেবন করার ফলে আমাদের রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

কোলেস্টেরলের কমায়ঃ প্রতিদিন পেয়ারা পাতার কচি খুশি চিবিয়ে খেলে কোলেস্টলে মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও হার্ট অ্যাটাক বেন স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। তাই আমাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে কচি পেয়ারা পাতার রস খাওয়া উচিত।

সর্দি কাশি ও গলা ব্যথাঃ আপনি যদি দীর্ঘদিন যাবত সর্দি কাশি ও গলা ব্যাথা নিয়ে ভোগে থাকেন। তাহলে আপনি নতুন কচি পেয়ারা পাতার রস দিনে দুই থেকে তিনবার সেবন করুন। এভাবে সেবন করলে আপনার অনেক দিনের গলার ভেতরে জমে থাকা কফ বের হয়ে গলা ব্যথা দূর হয়ে যাবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ যারা ডায়াবেটিস রোগে ভুগছেন তারা সুগারের মাত্রা ঠিক রাখতে পেয়ারা পাতার রস খেতে পারেন।

পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম

  • পেয়ারাতে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। কাঁচা পেয়ারা চিবিয়ে খেলে আমাদের দাঁত ও দাঁতের মাড়ি মজবুত করে। এছাড়াও পেয়ারা যেমন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তেমনি পেয়ারার কচি পাতা বা নতুন কুশি জাতীয় পাতা হাতের তালুতে নিয়ে আঙ্গুলের ডলা দিয়ে চিবিয়ে খেলে দাঁতের ব্যথা কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • বর্তমানে যুগে বিভিন্ন উপায়ে পেয়ারা সংরক্ষণ করে খাওয়া হয়। এছাড়াও পেয়ারার ভর্তা ও আচার বানিয়ে খাওয়া হয়। বাজারে পেয়ারা জেলি, জ্যাম পাওয়া যায়। তবে পেয়ারার জ্যাম বা জেলি থেকে কাঁচা পেয়ারা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী।
  • পেয়ারা প্রতি মূল্যবান একটি ফল যা আমরা খেয়ে থাকি। পেয়ারা ফলটির দাম আমাদের প্রায় নাগালের মধ্যে। আমাদের হাতের কাছে থাকা এই ফলটি প্রতিদিন অথবা সপ্তাহে কয়েকদিন খাদ্যের তালিকায় অবশ্যই রাখা উচিত।
  • পেয়ারা একটি স্বাস্থ্যসম্মত ফল। পেয়ারা এই ফলটি আপনি সবচাইতে ভালো উপকার পাবেন পেয়ারার জুশ বানিয়ে খেলে। এক গ্লাস পেয়ারা জুসে রয়েছে ৬৪% ক্যালরি। আর তাই যারা ওজন কমাতে চান তারা পেয়ারার জুস খেতে পারেন।
  • অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, দুপুরে খাবার খাওয়ার পরে, এবং রাতে খাবার গ্রহণের ঠিক মাঝামাঝি সময়ে যদি পেয়ারা খেয়ে থাকেন। তাহলে আপনার শরীরের জন্য অনেক স্বাস্থ্য উপকার পাবেন। এই নিয়মে পিয়ারা খেলে আপনি পেয়ারার সঠিক পুষ্টিগুণ পাবেন।

১০০ গ্রাম পেয়ারার পেয়ারার পুষ্টিগুণ রয়েছে

প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় শূন্য দশমিক ২১ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি ওয়ান ও শূন্য দশমিক শূন্য ৯ মিলিগ্রাম বি টু পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ৭৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি, ১ দশমিক ৪ গ্রাম প্রোটিন, ১ দশমিক ১ গ্রাম স্নেহ ও ১৫ দশমিক ২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়। পেয়ারা নানা রকম খনিজ উপাদানে ভরপুর।

পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতা

  • যারা গর্ভবতী মা রয়েছেন তারা অতিরিক্ত পাকা পেয়ারা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
  • যারা ডায়াবেটিস রোগী আছেন তারা অতিরিক্ত পেয়ারা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
  • যাদের বমি সমস্যা আছে তারা গাড়ির যাত্রা করা অবস্থায় পেয়ারা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার পরে পেয়ারা খাওয়া উচিত নয়। পেয়ারা খাওয়ার কারণে পেট ব্যথা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • আপনার কি দাঁতের ব্যথা ও দাঁতের মাড়ি ফোলা অবস্থায় আছে তারা পেয়ারা খাওয়া হতে বিরত থাকুন।
  • আপনার যদি ডায়রিয়া ডায়রিয়ার সমস্যা ভুগে থাকেন তাহলে অতিরিক্ত আকারে মসলা দ্বারা পেয়ারা মাখা খাবেন না।

সর্বশেষ কথা - পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম

পাঠক বন্ধুরা, নিশ্চয়ই আপনাদের পেয়ারা সংক্রান্ত সকল প্রশ্নের সকল উত্তর সঠিকভাবে দিতে পেরেছি। পেয়ারার অপকারিতা থেকে উপকারিতা বেশি তাই আমাদের উচিত পেয়ারা ফলটি খাওয়ার। অন্যান্য যে কোন ফলে তুলনায় পেয়ারাতে পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। তাই আমাদের পরিমাণ মতো পেয়ারা খাওয়া উচিত। আমাদের সবারই একটা কথা মনে রাখতে হবে। ফল যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তেমনি স্বাস্থ্যের জন্য খারাপও রয়েছে। তাই যে কোন ফল আমাদের পরিমাণমতো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url