তারাবি নামাজের নিয়ম - তারাবি নামাজের ফজিলত

তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত - প্রিয় পাঠক, আপনারা যারা তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানতে চেয়ে আমাদের  এই আর্টিকেলটি গুগলে সার্চ করেছেন তারা সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করব। রমজান মাস আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস।

তারাবি নামাজের নিয়ম - তারাবি নামাজের ফজিলত

তাই রমজানের তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানা আমাদের সকলেরই জরুরী। তাহলে চলুন রমজানের তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিন।

রমজানের প্রথম তারাবি কত তারিখ ২০২৩ 

আপনারা যারা আজকের এই আর্টিকেলে রমজানের তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। রমজান একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের মাস। আমাদের সকলেরই উচিত এই মাসের সঠিক ইবাদত গুলো করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। আজকের এই আর্টিকেলে আপনারা রমজান মাসের তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পারবেন।

ইসলামে প্রত্যেকটা মাস চাঁদের ওপর নির্ভরশীল। মক্কায় যদি ২১ তারিখে চাঁদ দেখা গিয়ে থাকে তাহলে বাংলাদেশে এইবার ২০২৩ সালের রমজান মাসের তারাবি ২৩ শে মার্চ রাতে অনুষ্ঠিত হবে (চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল) বলে আশা করা যায় এবং রোজা হবে ২৪ শে মার্চ শুক্রবার।

আশা করি, আমাদের আর্টিকেলটি পরে রমজান মাসের প্রথম তারাবি কয় তারিখ ২০২৩ সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।

তারাবি নামাজের ফজিলত

রমজানে রোজার মাসে তারাবি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের অংশ। তাই আপনারা যারা তারাবির ফজিলত সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলটি করতে থাকুন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা রমজানের তারাবি কয় তারিখ ২০২৩ সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনাদের জানাতে পেরেছি। তাহলে চলুন তারাবির নামাজের ফজিলত কি সে সম্পর্ক আমরা জেনে নেই।

তারাবির নামাজ আমাদের প্রত্যেক মুসলমান পুরুষ ও মহিলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ফজিলতপূর্ণ আমল রয়েছে। রমজানের প্রত্যেকটি নফল ইবাদতে আল্লাহ তায়ালা সত্তর গুণ ফরজের সমতুল্য নেকি দিয়ে থাকেন। তাই আমাদের সকলেরই উচিত রমজানের তারাবি থেকে বঞ্চিত না হয়ে রমজানের মাসের ফরজের সাথে সাথে সুন্নত ও নফল এবাদত গুলো সঠিকভাবে আমল করা।

তারাবির নামাজের অনেক ফজিলত রয়েছে, এটি রমজান মাসে প্রথম রাত থেকে শুরু হয়ে থাকে এবং দীর্ঘ এক মাস এশার নামাজের পরে তারাবির নামাজ সকলে জামাতের সাথে আদায় করে থাকেন। এশার নামাজ আদায়ের পর তারাবির নামাজ আদায় করা একটি সুন্নতি আমল। যা রমজান মাসের জন্য একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্যপূর্ণ এবাদত হিসেবে চিহ্নিত।

আল্লাহর রাসুল হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানে একটি নফল আমল করল সে যেন অন্য মাসে একটি ফরজ আদায় করল। আর যে ব্যক্তি এ মাসে একটি ফরজ আদায় করল সে যেন অন্য মাসে সত্তরটি নফল আদায় করল।’ (মিশকাত, হাদিস : ১৮৬৮)

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ রমজান মাসে এশার নামাজের পরে প্রতিদিন তারাবি নামাজ আদায় করতেন এবং তার উম্মতদেরকে পড়ার নির্দেশ করেছেন।

তারাবির নামাজ জামাতে আদায় করা এবং এতে কোরানের খতম করা হলো সোয়াব ও বড় নেকির কাজ। আপনি চাইলে ঘরে কিংবা মসজিদে জামাতের মাধ্যমে নামাজ আদায় করলেও সওয়াব পাবেন। রমজান মাসে যে ব্যক্তি তারাবি নামাজ আদায় করেন। আল্লাহ তা'আলা তাঁর আগের সমস্ত জিন্দেগির গুনাহ খাতা গুলো মাফ করে দেন।

রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজানের রাতে তারাবি নামাজ আদায় করে, তার অতীতের গুনাহ ক্ষমা করা হয়।’ (বুখারি : ২০৪৭)

তিনি আরও বলেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের আশায় রোজা রাখেন, তারাবি নামাজ পড়েন এবং কদরের রাতে জাগ্রত থেকে আল্লাহর ইবাদত করেন, তার জীবনের আগের সব গুনাহ ক্ষমা করা হবে। (মিশকাত, হাদিস : ১৮৬২)

তাই আসুন আমরা রমজানের মহান আল্লাহ তায়ালার বরকতময় মাসে, ধৈর্যের মাসে, ইবাদতের মাসে, প্রতিদিন তারাবির নামাজ সঠিকভাবে আদায় করি এবং আল্লাহর কল্যাণ লাভ করি। (আমিন)

তারাবির নামাজ কত রাকাত

আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আমরা ইতিমধ্যে তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছি। তারাবি নামাজ রমজান মাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল যা আমাদের সকলেরই জানা জরুরি। আজকের এই আর্টিকেলে ইতিমধ্যে আমরা রমজানের প্রথম তারাবি কয় তারিখ ২০২৩ ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করছি। আপনারা যারা তারাবি নামাজ কত রাকাত জানেন না তারা আজকেরে আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পারবেন।

রমজান মাস প্রত্যেক মুসলমানের জন্য একটি আনন্দের মাস এবং ইবাদত পূর্ণ মাস। এ মাসে যত ইবাদত তত নেকি অর্জন করা যায় এবং আল্লাহ তা'আলা এক একটা নফল এবাদতের জন্য ৭০ গুণ ফরজ ইবাদতের সমতুল্য নেকি দিয়ে থাকেন। এই মাসের একটি বিশেষ আমল রয়েছে যা হল তারাবির নামাজ। যা রমজান মাসের এশারের নামাজ পর আদায় করা হয় এটি সুন্নতে মুয়াক্কাদা।

তারাবি আরবি শব্দ ‘তারবিহাতুন’-এর বহুবচন। এর অর্থ হলো- আরাম করা ও বিশ্রাম করা।ইসলামি ফিকহ অনুযায়ী, তারাবির নামাজে প্রতি চার রাকাত পর পর কিছুক্ষণ বসে বিশ্রাম নেওয়ার বিধান রয়েছে। তাই এ নামাজকে তারাবির বা প্রশান্তির নামাজ বলা হয়।

পবিত্র রমজান মাসের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল এই তারাবির নামাজ। তারাবির নামাজ ২০ রাকাত। তবে কে  তারাবির নামাজ ৮ রাকাত পড়ে থাকেন। তারাবির সালাত এক ধরনের সুন্নত সালাত। এটির নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যার কথা বলা হয়নি, তারাবি মূলত রাতের নামাজ এবং রাতের নামাজের মধ্যে রাসুলুল্লাহ (স.)-এর নির্দেশনা হচ্ছে দুই রাকাত, দুই রাকাত করে আদায় করা। কত রাকাত, রাসুলুল্লাহ (স.) তা নির্ধারণ করে যাননি। কেউ যদি ২০ রাকাত পড়েন তাহলে পড়তে পারেন, কেউ যদি ৮ রাকাত পড়েন তাহলে সেটাও পড়তে পারেন।

আল্লাহর রাসুল (সা.) তিন দিন এই নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করেছেন। তিনি নিয়মিত সম্মিলিতভাবে জামাতের সঙ্গে তারাবি নামাজ আদায় করলে, তা ফরজ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। তাই পুরো রমজানে তিনি জামাতের সঙ্গে তারাবির নামাজ আদায় করেননি।

তারাবির নামাজ পড়ার নিয়ম

পবিত্র রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়া নারী পুরুষের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত। অনেকে আছেন যারা তারাবি নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে সঠিকভাবে জানেন না। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলে আমরা তারাবি নামাজ কত রাকাত এবং তারাবি নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে সঠিকভাবে জানানোর চেষ্টা করব।

আজকের এই আর্টিকেলটি যারা মনোযোগ সহকারে পড়ছেন তারা নিশ্চয়ই রমজানের প্রথম তারাবি কয় তারিখ ২০২৩, তারাবির নামাজের ফজিলত, তারাবির নামাজ কত রাকাত এ সম্পর্কে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন। তাহলে চলুন এখন তারাবি নামাজ পড়ার নিয়ম কি তা জেনে নিন।

ফরজ নামাজ ব্যতিত অন্য সকল নামাজ একাকী আদায় করা উত্তম। কিন্তু তারাবি নামাজ ব্যতিক্রম। তারাবির নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা শরীয়ত সম্মত। বরং তারাবি একাকী আদায় করার চেয়ে জামাতবদ্ধভাবে আদায় করা উত্তম। 

মাহে রমজান এশার ফরজ ও সুন্নত নামাজের পর বিতরের আগে তারাবির নামাজ আদায় করতে হয়। সাধারণ নফল ও সুন্নতের চেয়ে অধিকত, গুরুত্বের দিক থেকে তারাবির নামাজ সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ, যা ওয়াজিবের কাছাকাছি।

আমাদের সমাজে দুই ধরনের তারাবি প্রচলিত রয়েছে একটি হলো খতমে তারাবি আরেকটি হল সূরা তারাবি। সুরা তারাবি হলো পবিত্র কোরআনের যে কোন সুরা দিয়ে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা।

খতম তারাবি হলো রমজান মাসে সম্পূর্ণ কোরআন সহকারে তারাবি আদায় করা। উভয় পদ্বতিই ইসলাম গ্রহণযোগ্য। তবে খতমে তারাবিতে সওয়াব বেশি। সুরা তারাবির মাধ্যমে নামাজ আদায় করলেও নামাজ আদায় হবে।

তারাবির নামাজ পড়ার নিয়ম হলো এশার নামাজের চার রাকাত ফরজ ও দুই রাকাত সুন্নতের পর এবং বিতর নামাজের আগে দুই রাকাত করে ১০ সালামে যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয়। আর এ নামজকেই ‘তারাবির নামাজ’ বলা হয়।

তারাবির নামাজের নিয়ত

আজকেরে আর্টিকেলে আমরা রমজানের তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত সম্পর্কে মূল বিষয়ে আলোচনা করেছি এবং তারাবির নামাজের নিয়ম সম্পর্ক আপনাদের জানিয়েছি। আপনারা অনেকেই আছেন যারা তারাবি নামাজের নিয়ত সম্পর্কে সঠিকভাবে জানেন না, তারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে তারাবি নামাজের নিয়ত সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

نويت ان اصلى لله تعالى ركعتى صلوة التراويح سنة رسول الله تعالى متوجها الى جهة الكعبة الشريفة الله اكبر.

উচ্চারণঃ নাওয়াইতু আন উসালি­য়া ল্লিলাহি তাআ’লা, রাকাআ’তাই সালাতিত তারাবিহ সুন্নাতু রাসুল্লিলাহি তাআ’লা। মুতাওয়াযজ্জিহান ইলা যিহাতিল কা’বাতিশ শারিফাতি, আল্লাহু আকবার।

অর্থঃ আমি কেবলামুখী হয়ে দুই রাকাত তারাবি সুন্নত নামাজের নিয়ত করছি; আল্লাহু আকবার।

নিয়ত আরবিতেই করতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। আপনি যদি আরবিতে না পারেন তাহলে বাংলাতেও করা যাবে।

বাংলায় নিয়তঃ তারাবি এর দুই রাকাত নামাজ কেবলামুখী হয়ে আল্লাহর জন্য জামাত হলে এ ইমামের পেছনে পড়ছি আল্লাহু আকবার।

তারাবির নামাজ শেষে মোনাজাতের দোয়া

মুসলিম বিশ্বের পবিত্র মাস রমজান মাস। তারাবির নামাজ রমজান মাসের একটি অন্যতম ইবাদত। তারাবির নামাজের অনেক ফজিলত ও তাৎপর্য রয়েছে। তাই আমাদের রমজান মাসে সকলেরই সঠিক ভাবে তারাবির নামাজ আদায় করা উচিত। সেজন্য তারাবি নামাজ শেষে মোনাজাতের দোয়া জানা অবশ্যই জরুরী। যা আজকের এই আর্টিকেলে আমরা রমজানের তারাবি নামাজের নিয়ম ও তারাবি নামাজের ফজিলত এবং তারাবি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আলোচনা আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি। তাহলে চলুন তারাবি নামাজের শেষে মোনাজাতের দোয়া কি সে বিষয় জেনে নেই।

اَللَهُمَّ اِنَّا نَسْئَالُكَ الْجَنَّةَ وَ نَعُوْذُبِكَ مِنَ النَّارِ يَا خَالِقَ الْجَنَّةَ وَالنَّارِ- بِرَحْمَتِكَ يَاعَزِيْزُ يَا غَفَّارُ يَا كَرِيْمُ يَا سَتَّارُ يَا رَحِيْمُ يَاجَبَّارُ يَاخَالِقُ يَابَارُّ - اَللَّهُمَّ اَجِرْنَا مِنَ النَّارِ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ يَا مُجِيْرُ- بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّحِمِيْنَ

উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনাননার। ইয়া খালিক্বাল জান্নাতি ওয়ান নার। বিরাহমাতিকা ইয়া আঝিঝু ইয়া গাফফার, ইয়া কারিমু ইয়া সাত্তার, ইয়া রাহিমু ইয়া ঝাব্বার, ইয়া খালিকু ইয়া বার্রু। আল্লাহুম্মা আঝিরনা মিনান নার। ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝির। বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।

আশা করি, আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা তারাবির  নামাজ শেষে মোনাজাতের দোয়াটি জানতে পেরেছেন।

সর্বশেষ কথাঃ তারাবি নামাজ কত রাকাত  - তারাবি নামাজ পড়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক, যারা আমাদের আজকের এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। তারা নিশ্চয়ই তারাবি নামাজ কত রাকাত ও তারাবি নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এছাড়াও আরো জানিয়েছে রমজান মাসের প্রথম তারাবি কত তারিখ ২০২৩ নামাজ কত রাকাত, তারাবি নামাজের নিয়ত, তারাবির নামাজ শেষে মোনাজাতের দোয়া সম্পর্কে।

আশা করি, আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url